বুধবার, ৩০ মে, ২০১২

[ কিছুদিন পূর্বে ঘটিত এক অমানবিক ঘটনা এই কবিতাটির উৎস । সঙ্গত কারণেই নাম ধাম ইত্যাদির পরিবর্তন করা হয়েছে।]

দ্রৌপদী

ঠা ঠা রোদ্দুরে
বসে ছিল ছেলেটা
পুঁটলি ছিল মাথায়
মেয়েটার আশায়
বসে বসে প্রহর গোণে...

ধনঞ্জয় মুর্মু
কাঠ কাটে, চাষে খাটে
জনমজুরের জীবন কাটে
ছিল একটা পাতাকুড়ুনি
আদিবাসী মেয়ে পানমণি
ভাব হল দুজনে ।

কিন্তু তারা একজাত
তাদের ঘরে চলে না ভাত
জ্ঞাতি-গুষ্টি সবাই গেল রেগে
মো’ল্পাহাড়ী, রামপুরহাট, সেখান থেকে
সিধা লখনোউমারা যাবে ভেগে
সেটাই হল ঠিক।
পাথরখাদানে কাজ ক’রবে
দুজনে সুখে থাকবে
স্বপ্ন নামে চোখের পাতায়
জল ক’রে চিক চিক...
ধনঞ্জয় মুর্মু বসে থাকে
পানমণির আশায়
সময় যায় বয়ে টিক টিক...

সকাল গড়িয়ে দুপুর,তারও পরে বিকেল
ঘোর ভাঙ্গে গোলমালে
চীৎকার, লোকজন
হাতে টাঙ্গি, বল্লম
বিবস্ত্রা দ্রৌপদী চলে রাস্তায়, দুধারে
হাজারো দুঃশাসনে রেখেছে ঘিরে
আছে সমাজের ভীষ্ম, বিদুর
সময়ে যারা মূক ও বধির
যে নীরবতা উৎসাহ দেয় অপমানে

বেদনায় নীল মুখ ভয়ার্ত, কাঠ
মাথার উপরে দু-হাত

কাতারে কাতারে লোক
লোলুপ রক্তচোখ
চেটে দ্যাখে আদিবাসী মেয়ে
বিবস্ত্রা পানমণি
কঠিন মুখখানি
জনতার যুদ্ধক্ষেত্রে
খুঁজে ফেরে প্রেমিক ধনঞ্জয়ে ।

এলোপাথাড়ি মার
বুঝি বা ধনঞ্জয় এবার
জনতার রোষে হয় মৃত
নগ্ন আদিবাসী মেয়ে
পার হয় সমুখ দিয়ে
জনতা পান করে ঘৃণ্য-অমৃত ।

কয়েকবছর পর,
পানমণি উঠে আসে খবরের পাতায়
সেদিনের দ্রৌপদী
আদিবাসী পানমণি
পুরস্কার ‘সাহসিনী’
পায় সে, শংসাপত্র আর কিছু টাকায়
চাপা পড়ে দুঃশাসনের পাপ
চাপা পড়ে ভীস্মদের মিথ্যা বিলাপ

একাকী দ্রৌপদী,
বুকের ভিতরে ক্রোধ
জ্বলে ও ঠে আগুন চোখ
ঘুরে ফেরে বনভূমি, মাঠ,ঘাট সব...
যেখানে শায়িত ছিল
ধনঞ্জয়ের শব।

.ঝর্ণা চট্টোপাধ্যায়

বৃহস্পতিবার, ২৪ মে, ২০১২


[মানভূমের অনন্য সম্পদ হল তার ঝুমর গান। কথিত আছে, পঞ্চকোট মহারাজের মহিষী রানী বসুমতীর নৃত্য-গীতের শিক্ষাগুরু ছিলেন সুবল। রানী বসুমতী এবং সুবলের প্রেমের প্রকাশ হল এই ঝুমুর গান। সেই কিংবদন্তীর উপর এই কবিতা লিখিত............ঝর্ণা চট্টোপাধ্যায় ]

ঝুমুর বৃতান্ত

পঞ্চকোট পাহাড়চূড়ায়
বেজে ওঠে মাদল ...

প্রাসাদ অলিন্দে শোনা যায় নুপূর নিক্কণ
নৃত্যের তালে তালে ঝামরী ওঠে যুবতী মহিষী, রানী বসুমতী
গুরুর নির্দেশে

কখনো চকিত মুখ, কখনো মথিত
ললিত বিভঙ্গ লতা, সুবল বাহু

পরতে পরতে জড়ায় আদিম রিপু
সঙ্গীতে, নৃত্যে

জন্ম নেয় কামনা সংগীত
ঝুমুর তার নাম
গুরু-সহবাসে...

.ঝর্ণা চট্টোপাধ্যায়

মঙ্গলবার, ১৫ মে, ২০১২

তোমাকে ভালবেসে


তোমাকে ভালবেসে

তোমাকে ভালবেসে শিখেছি নীরবতা
তোমাকে ভালবেসেই নিবিড়তা
তোমাকে ভালবেসে চিনেছি শব্দকে
ওষ্ঠে চুম্বনের মগ্নতা।

তোমাকে ভালবেসে জেনেছি দুঃখকে
তোমাকে ভালবেসে অধীরতা
তোমাকে ভালবেসে মন কে দিয়েছি
তোমাকে ভালবেসে পেয়েছি তা।

তোমাকে ভালবেসে জেনেছি কিভাবে
রঙ্গিন দুঃখের স্রোতে হাসা
তোমাকে ভালবেসেই বেসেছি ভাল
জেনেছি কাকে বলে ভালবাসা।

ঝর্না চ্যাটার্জি

একটি অত্যাধুনিক কবিতা
~~~~~~~~~~~~~
চাঁদের জ্যোৎস্না মেখে গরু মাঠে খেয়ে যায় ধান
হে গরু,তোমাকে দেখে শ্রদ্ধায় ভরে গেল প্রান
খাদের পাশেই ছিল খাদকের বাড়ি,
তল্লাশি করে মেঘ গভীর আঁধারে,
খুঁজে পেল বেবেন্দেজ ছাতা,
যে ছাতায় গরুর ছায়ার তলে তোমাকেই চাই !

গরুরাও বড়ো ভাল গায় আজ,
গাধাদের চেয়ে বেশি ভাল !
ছাগলেরা বড় ভাল লেখে আজ,
তোমার আমার চেয়ে অনেক অনেক গুন বেশি !

তীর্থের কাকের মত হা-পিত্যেশ করে বসে থাকি,
কখন তোমার লেখা কাঁদাবে আমায়,
এদিকে রুমাল নেই চোখ মুছিবার ,
জুতো মুছে হারিয়েছি কাল !
এ তোমার এ আমার পাপ,
জিজীবিষা !!!

দেবাশীষ কাঞ্জীলাল

সোমবার, ১৪ মে, ২০১২

স্পর্শ



স্পর্শ
(মাতৃ দিবস উপলক্ষে)


এক বৃষ্টি ভেজা সকালে
ইন্দ্রধনুকে চেয়েছিলাম কত
রং বেরং জীবনকে
রঙিন করার জন্যে
ফাগুনের সন্ধ্যাতে
ফুলকে অনুরোধ করলাম
আকাশে বাতাসে
সুগন্ধ ছডানর জন্যে ।
নিরস জীবনকে
হাঁসি ঠাট্টা মিষ্টি ভরা মুখে
জীবন কে উপভোগ করার জন্নে ।
হাত পেতে চেয়েছিলাম চাঁদ কে
জ্যোৎস্না থেকে অঞ্জলি ভোরে
আমার মায়ের স্নেহের পরশে
অকুণ্ঠ ভালবাসার জন্যে ।
সাগর তীরে অন্যমনস্ক
ভাবে ছুটে ছিলাম
ঢেউকে ছোঁয়ার
মিথ্যা আভিলাসের জন্যে ।
সমুদ্রের গুরু গম্ভীর সঙ্গীতের
তালে মূর্ছিত হলাম
কিছুক্ষনের জন্যে ।
বিভোর হয়ে শুনছিলাম
ঢেউগুলো মাথা ঠুকে
আর্তনাদ করছিল
কিছু বলার জন্যে ।
জানিনা কখন যে
হারিয়ে ছিলাম দিগবলয়ের
প্রান্তে নির্বাক হয়ে
বোধ হয় কারুর জন্যে ।
হঠাৎ চমকে উঠি
কে বলে কপালে হাথ দিয়ে
এইত আমি আছি
তোদেরি কাছে
আমি তোদেরি ‘মা’
বেঁচে আছি তোদেরি জন্যে ।

                           
ত্রিভুবনজিৎ  মুখারজী / ১৩.০৫.২০১২ / সকাল ৯.৩০


শুক্রবার, ১১ মে, ২০১২

দ্রৌপদী


‎[ কিছুদিন পূর্বে ঘটিত এক অমানবিক ঘটনা এই কবিতাটির উৎস । সঙ্গত কারণেই নাম ধাম ইত্যাদির পরিবর্তন করা হয়েছে।]

দ্রৌপদী

ঠা ঠা রোদ্দুরে
বসে ছিল ছেলেটা
পুঁটলি ছিল মাথায়
মেয়েটার আশায়
বসে বসে প্রহর গোণে...

ধনঞ্জয় মুর্মু
কাঠ কাটে, চাষে খাটে
জনমজুরের জীবন কাটে
ছিল একটা পাতাকুড়ুনি
আদিবাসী মেয়ে পানমণি
ভাব হল দুজনে ।

কিন্তু তারা একজাত
তাদের ঘরে চলে না ভাত
জ্ঞাতি-গুষ্টি সবাই গেল রেগে
মো’ল্পাহাড়ী, রামপুরহাট, সেখান থেকে
সিধা লখনোউমারা যাবে ভেগে
সেটাই হল ঠিক।
পাথরখাদানে কাজ ক’রবে
দুজনে সুখে থাকবে
স্বপ্ন নামে চোখের পাতায়
জল ক’রে চিক চিক...
ধনঞ্জয় মুর্মু বসে থাকে
পানমণির আশায়
সময় যায় বয়ে টিক টিক...

সকাল গড়িয়ে দুপুর,তারও পরে বিকেল
ঘোর ভাঙ্গে গোলমালে
চীৎকার, লোকজন
হাতে টাঙ্গি, বল্লম
বিবস্ত্রা দ্রৌপদী চলে রাস্তায়, দুধারে
হাজারো দুঃশাসনে রেখেছে ঘিরে
আছে সমাজের ভীষ্ম, বিদুর
সময়ে যারা মূক ও বধির
যে নীরবতা উৎসাহ দেয় অপমানে

বেদনায় নীল মুখ ভয়ার্ত, কাঠ
মাথার উপরে দু-হাত

কাতারে কাতারে লোক
লোলুপ রক্তচোখ
চেটে দ্যাখে আদিবাসী মেয়ে
বিবস্ত্রা পানমণি
কঠিন মুখখানি
জনতার যুদ্ধক্ষেত্রে
খুঁজে ফেরে প্রেমিক ধনঞ্জয়ে ।

এলোপাথাড়ি মার
বুঝি বা ধনঞ্জয় এবার
জনতার রোষে হয় মৃত
নগ্ন আদিবাসী মেয়ে
পার হয় সমুখ দিয়ে
জনতা পান করে ঘৃণ্য-অমৃত ।

কয়েকবছর পর,
পানমণি উঠে আসে খবরের পাতায়
সেদিনের দ্রৌপদী
আদিবাসী পানমণি
পুরস্কার ‘সাহসিনী’
পায় সে, শংসাপত্র আর কিছু টাকায়
চাপা পড়ে দুঃশাসনের পাপ
চাপা পড়ে ভীস্মদের মিথ্যা বিলাপ

একাকী দ্রৌপদী,
বুকের ভিতরে ক্রোধ
জ্বলে ও ঠে আগুন চোখ
ঘুরে ফেরে বনভূমি, মাঠ,ঘাট সব...
যেখানে শায়িত ছিল
ধনঞ্জয়ের শব।

ঝর্না চ্যাটার্জি

বুধবার, ৯ মে, ২০১২

গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ


গ্রামছাড়া ওই রাঙা মাটির পথ
আমার মন ভুলায় রে।
ওরে কার পানে মন হাত বাড়িয়ে লুটিয়ে যায় ধুলায় রে।।
ও যে আমায় ঘরের বাহির করে, পায়ে-পায়ে পায়ে ধরে
মরি হায় হায় রে।
ও যে কেড়ে আমায় নিয়ে যায় রে; যায় রে কোন্ চুলায় রে।
ও যে কোন্ বাঁকে কী ধন দেখাবে, কোন্খানে কী দায় ঠেকাবে–
কোথায় গিয়ে শেষ মেলে যে ভেবেই না কুলায় রে।।

মালা মযুমদার

বুধবার, ২ মে, ২০১২

চণ্ডালিকা


চণ্ডালিকা

লহারিতে ঢোকার মুখে
আদিবাসি গ্রাম
ছোট ছোট সারি বাঁধা ঘর
গরু,ছাগল, মুরগীও আছে
বুড়ীরাও দু-হাতে ভর দিয়ে উবু হয়ে ব’সে

বহু দূরে চোখে পড়ে বাঁধানো পাতকুয়ো
জল তোলে যুবতী মেয়েরা
চন্ডালিকার মতো

শুধু, আনন্দ আসে না কখনও
সে কুয়ার পাড়ে
বলে না হৃদয় নিংড়ানো স্বরে
‘জল দাও’

লহারির চন্ডালিকা তাই
দেখে না নিজেকে মায়া দরপণে
লহারির চন্ডালিকা তাই চেনে না আপন হৃদয়

বিষণ্ণ সোনালী সন্ধ্যা নামে বটের ঝুরিতে
চন্ডালিকা বসে থাকে মিথ্যে আশায়
যদি বা এখনও আসে,
যদি বা আনন্দ এসে দু-হাত বাড়ায় !

ঝর্ণা চ্যাটার্জি


কিছু পুরণো প্রচলিত ছড়া


কিছু পুরণো প্রচলিত ছড়া
~~~~~~~~~~~~~~
হাক্কুম হাক্কুম থলিলো
কোন্ কুমোরে গড়িল,
লোহার গাঙে ফেলিলো
পুটি মাছে গিলিলো;
সুন্দর মানুষ উস্তের ফুল !
তাবৎ মানষির চক্ষুশুল।
~~~~~~~~~~~~
ইচিং বিচিং চিচিং চা
প্রজাপতি উড়ে যা
রাম দুই শ্যাম তিন
আমাবস্যা ঘোড়ার ডিম।
~~~~~~~~~~~~
ভাই আমার ভাল
আম কুড়াতে গেল
আম নেই গাছে
ভাই আমার নাচে!
~~~~~~~~~~~~~~~~
বাদুর বাদুর মিতে
যা খাবি তা তিতে,
গাঙকুলি যাইওনা
বাটা মাছ খাইওনা !
বাটা মাছের ত্যালে
মোমবাতি জ্বলে
ডেবো গাছের তলে।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~
ইকির মিকির চামচিকির
চামেকাটা মজুমদার
ধেয়ে এলো দামোদর
দামোদরের হাঁড়িকুড়ি
দোয়ারে বসে চালকুটি
চালকুটতে হলো বেলা
ভাত খায় নি দুপুর বেলা
ভাতে পরলো মাছি
কোদাল দিয়ে চাঁচি
কোদাল হলো ভোঁতা
খেঁক শিয়ালের মাথা।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আয় আয় চাঁদমামা টি দিয়ে যা
চাঁদের কপালে চাঁদ টি দিয়ে যা
মাছ কাটলে মুড়ো দেব
ধন ভাঙলে কুঁড় দেব
কাল গড়ুর দুধ দেব
দুধ খাবার বাটি দেব
চাঁদের কপালে চাঁদ টি দিয়ে যা।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে
ঢাক ঝাঁজর মৃদং বাজে
বাজতে বাজতে চললো ঢুলী
ঢুলী গেল সে-ই কমলাফুলি
কমলাফুলির টিয়েটা
সুজ্জিমামার বিয়েটা
আয় রঙ্গন হাটে যাই
পান সুপারী কিনে খাই
পানের ভেতর ফোঁপরা
মায়ে ঝিয়ে ঝগড়া
হলুদ বনে কলুদ ফুল
মামার নামে টগর ফুল।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
বুলবুলি গো বুলবুলি
একাই খাবে কুল গুলি?
আমায় কটা দাও না ভাই
আমারতো আর আঁকশি নাই?
দাদা তো দেয় ধমকিয়ে
পালাই ভয়ে চমকিয়ে।
দিদি তো আর দেয় না,
কানেই কথা নেয় না।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
আকাশ জুড়ে মেঘ করেছে, সুজ্জি গেলো পাটে
খুকু গেছে জল আনতে পদ্ম দীঘির ঘাটে।
পদ্ম দীঘির কালো জলে হরেক রকম ফুল,
হাঁটুর নীচে দুলছে খুকুর গোছা ভরা চুল।
বৃষ্টি হলে ভিজবে সোনা, চুল শুকানো ভার।
জল আনতে খুকুমণি যায় না যেন আর।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
কাঁচা আমের দিন এসেছে
অনেক দিনের পর রে ভাই অনেক দিনের পর
কোথায় ছুরি নুনের বাটি জলদী করে আন।
বালির গোড়ায় ঘষে ঘষে ছুরিতে দে শান।
লেবুর পাতায় লংকা বেটে
আম জরিয়ে খাবো চেটে
তাক ধিনা ধিন তেরেকেটে
বেজায় খুশীর তান।
বক্সী দাদা,আঁকশিটাকে একটু খানি দাও।
কোঁচড় ভরে আম দেবো, আর দেবো আচার, খাও।
~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~
এ ভেনটি বাইচকোপ্
তে তে তেইশকোপ্ ,
চুলটানা বাবু আনা
নান্টু বাবুর বৈঠকখানা।
কাল বলেছে যেতে
পান দেবে খেতে,
পান হলো ছোটো
বুড়ী তুমি ওঠো।
~~~~~~~~~~~~~~
"ওপেনটি বায়োস্কোপ,
নাইন-টেন টেস্কোপ
সুলতানা-বিবিআনা,
সাহেব বাবুর বৈঠক খানা
বৈঠক খানায় গিয়ে,
পান-সুপারি খেয়ে
পানের আগা মরিচ বাটা,
স্প্রিংয়ে ছবি আকা
যার নাম রেণুমালা,
তাকে দিব মুক্তার মালা"
~~~~~~~~~~~~~
"এবেন্টি বাইস্কোপ
নাইন টেইন টেইস্কোপ
সুলতানা বেবিয়ানা
সাহেব বাড়ির বৈঠক খানা
রাজবাড়ীতে গিয়েছি
পানসুবারী খেয়েছি,
পানের আগায় মরিচ বাটা
ইসপ্রিংয়ে ছবি আকা।
যার নাম রেনুমালা
গলায় দিলাম মুক্তার মালা.
দেবাশীষ কাঞ্জিলাল